হুজাইফা হোসাইন, গাইবান্ধা
বায়ান্নর
ভাষা আন্দোলন আমাদের মাতৃভাষা অর্জনের করার আন্দোলন। মায়ের ভাষা বাংলা রক্ষা করার জন্য
বাংলা মায়ের দামাল ছেলেরা ১৯৫২ সালে বাংলা মাতৃভাষা রক্ষার জন্য তারা ঝাপিঁয়ে পড়ে।তাদের
মধ্যে শিক্ষার্থীর ভুমিকা ছিল অপরিসীম।শিক্ষার্থীরা সাহসিকতার সাথে সকল বাধা বিপত্তি
অতিক্রম করে আমাদের প্রাণের ভাষা বাংলাকে রক্ষা করতে পরেছে। বিষটি শিক্ষার্থী তথা সব
ছাত্র/ছাত্রীর জন্য গর্ব।
ভাষা আন্দোলনে
রফিক,ররকত জব্বার সহ নাম না জানা যারা আছেন তারা সবাই ছিলেন শিক্ষার্থী।তারা নিজের
বিশ্বাস বিবেক,বুদ্ধির উপর সঠিক উপায় প্রয়োগ করেই তারা মাতৃভাষা ভাষা বাংলাকে রক্ষা
করতে পরেছে। বাংলা ভাষা রক্ষার জন্য সর্বস্তরের ছাত্র/ছাত্রীরা গুরুত্বপূর্ন ভুমিকা
পালন করেছিল। শিক্ষার্থীদের আত্নত্যগের ফলেই
আজ আমরা বাংলা ভাষায় কথা বলতে সক্ষম ।
তাই বর্তমানে
সব স্তরের ছাত্র/ছাত্রীদের সমান গুরুত্ব দেওয়া উচিত।যাতে তারা দেশ প্রেম মূলক কাজ উদ্ধত্ব
হয়। ১৯৫২ সালে ৩০ শে জানুয়ারি ইয়াহিয়া খান একটা ভাষণে বলেন উর্দুই হবে পূর্ব পাকিস্তান
তথা বাংলাদেশের রাষ্টা ভাষা এই ভাষণ শুনে ছাত্র জনতা "না না " ধ্বনিতে বলতে
থাকেন। ভাষা আন্দোলনের সব ক্ষেত্রেই শিক্ষার্থীদের ভুমিকা অপরিসীম। ২১ শে ফ্রেব্রুয়ারি
বাংলা ভাষা রক্ষার মিছিলেও শিক্ষার্থীদের ভুমিকা রয়েছে।
২১ শে ফ্রেব্রুয়ারি
মিছিলে সব ধরনের সহযোগিতা শিক্ষার্থীরা করছিল। এই মিছিলে শিক্ষার্থীরা একাংশ যোগ দান
করে এবং মাতৃভাষা রক্ষার জন্য নিজের জীবন বাজি রেখে তারা এই মিছিলে যোগ দেয়। এই মিছিলে
শহিদ হন রফিক রকত জব্বার শফিক সহ নাম না জানা অনেক শিক্ষার্থী । তাদের আত্নত্যগ থেকে
বলা যায় ভাষা আন্দোলনের শিক্ষার্থীর ভুমিকা তুলনীয় অপরিসীম।
0 মন্তব্য