একপর্যায়ে শিশুটি যন্ত্রণায় কান্না শুরু করলে তাকে তার বাড়ির সামনে রেখে পালিয়ে যায় নাছির উদ্দিন। পরবর্তীতে মেয়েটি অসহ্য যন্ত্রণার কথা জানায় তার মাকে। সে রাতেই শিশুটির বাবা ও মা চাটমোহর থানায় অভিযোগ দায়ের করেন। এই ঘটনায় পাবনা চাটমোহর থানাতে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনে অভিযুক্ত ওই কিশোররের বিরুদ্ধে একটি ধর্ষণ মামলা দায়ের হয়।
এদিকে ঘটনার দিন রাতেই ধর্ষণের শিকার শিশুটিকে পাবনা সদরের ২৫০ শয্যার জেনারেল হাসপাতালের ওয়ান-স্টপ ক্রাইসিস সেন্টার (ওসিসি) তে ভর্তি রাখা হয়। তবে এই ধর্ষণের ঘটনার দীর্ঘ ৭২ ঘণ্টা অতিবাহিত হলেও ডাক্তারি পরীক্ষা সম্পন্ন না হওয়ায় বিচার পাওয়া নিয়ে চিন্তিত ভুক্তভোগীর পরিবার।
ডাক্তারি পরীক্ষার বিলম্ব হওয়ার কারণ হিসেবে পুলিশের দায়িত্বহীনতাকে দায়ী করেছেন হাসপাতালে কর্মরত নার্স। তবে অভিযোগ অস্বীকার করেছেন তদন্তকারী কর্মকর্তা এস আই রফিক।নিয়মতান্ত্রিকভাবেই সব কিছু করা হয়েছে বলে দাবি এই পুলিশ কর্মকর্তার।
পাবনার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মাসুদ আলম জানিয়েছেন, অভিযোগের বিষয়ে তদন্ত করা হবে। তদন্তের সময়ক্ষেপণ বা গাফিলতির প্রমাণ পাওয়া গেলে এস আই রফিকের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে বলে জানিয়েছেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার।
এদিকে ঘটনার দিন রাতেই ধর্ষণের শিকার শিশুটিকে পাবনা সদরের ২৫০ শয্যার জেনারেল হাসপাতালের ওয়ান-স্টপ ক্রাইসিস সেন্টার (ওসিসি) তে ভর্তি রাখা হয়। তবে এই ধর্ষণের ঘটনার দীর্ঘ ৭২ ঘণ্টা অতিবাহিত হলেও ডাক্তারি পরীক্ষা সম্পন্ন না হওয়ায় বিচার পাওয়া নিয়ে চিন্তিত ভুক্তভোগীর পরিবার।
ডাক্তারি পরীক্ষার বিলম্ব হওয়ার কারণ হিসেবে পুলিশের দায়িত্বহীনতাকে দায়ী করেছেন হাসপাতালে কর্মরত নার্স। তবে অভিযোগ অস্বীকার করেছেন তদন্তকারী কর্মকর্তা এস আই রফিক।নিয়মতান্ত্রিকভাবেই সব কিছু করা হয়েছে বলে দাবি এই পুলিশ কর্মকর্তার।
পাবনার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার মাসুদ আলম জানিয়েছেন, অভিযোগের বিষয়ে তদন্ত করা হবে। তদন্তের সময়ক্ষেপণ বা গাফিলতির প্রমাণ পাওয়া গেলে এস আই রফিকের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হবে বলে জানিয়েছেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার।
0 মন্তব্যসমূহ